১৮ই এপ্রিল-2004, সোমবার
বাংলাদেশ মসজিদ মিশন যশোর জেলার উদ্দ্যেগে ২দিন ব্যাপি ১৪ ও ১৫ই এপিল ০৫ জেলার বাদশাহ ফয়সাল ইনষ্টিটিউট মিলনায়তনে ইমাম প্রশিক্ষণ, প্রতিনিধি সম্মেলন ও সেমিনার সম্পন্ন হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা ও দায়রা জজ মোঃ মাহবুবুর রহমান, প্রধান আলোচক ছিলেন মসজিদ মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি, ইসলামিক ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা যাইনুল আবেদীন, অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মসজিদ মিশনের সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা মুহাম্মাদ খলিলুর রহমান আল মাদানী। বিভিন্ন বিষয়ের উপর গুরুত্ব পূর্ন বক্তব্য রাখেন- জয়েন্ট সেক্রেটারী মাওলানা আহমাদুল্লাহ, ইসলামী ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব শামসুল হুদা, যশোরের পিপি এড. কাজী মুনিরুল হুদা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী ভাষা ও সাহিত্যের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো: সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক তোহুর আহম্মদ হেলালী, মসজিদ মিশন জেলা সহ সভাপতি মাওলানা হাবীবুর রহমান, যশোর সিটি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ গোলাম মোস্তফা, মাওলানা একে এম আব্দুল মজিদ, মাওঃ ইকবাল হোসেন, মাওঃ বুরহান উদ্দিন, মাওঃ আলা উদ্দিন প্রমূখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যশোর জেলা সভাপতি এ, টি, এম শোয়াঈব। মিশনের সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন- ইসলাম একটি পূনার্ঙ্গ জীবন বিধান। দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজ ফরজ এটা এদেশের ইমাম সাহেবেগন ভাল জানেন। এজন্যে এর গুরুত্ব নিজেরা উপলদ্ধি করেছেন। তাই তাদের এ দ্বীন বাস্তবায়নের জন্য সমাজের সর্বস্তরের লোকদের নিকট দাওয়াত পৌঁছাতে হবে। ইমামদের এ ব্যাপারে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে। ইসলাম ও মুসলমানদের উপর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ইসলামকে সন্ত্রাসী ও মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে প্রচার করা হচ্ছে এই সব ষড়যন্ত্রের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে সাথে সাথে কুরআন হাদিসের ভিত্তিতে এসবের মোকাবেলা করতে হবে। সকল ইমামকে সমাজের সকল কর্ম- কান্ড পরিচালনা করার মত যোগ্যত্য অর্জন করতে হবে। দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্যে নিজেদেরকে অগ্রনী ভূমিকা ও সর্বোচ্চকোরবানী পেশ করতে হবে।
যশোরের জেলা ও দায়রা জর্জ বলেনঃ ইমামগন ধর্মীয় নেতা তাদেরকে সমাজের সকল ক্ষেত্রে সঠিক ভূমিকা রাখতে হবে। প্রশিক্ষন শেষে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত ইমামদের মাঝে সনদ ও পুরুস্কার বিতরন করা হয়। প্রতিনিধি সম্মেলনে যশোর জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত প্রায় ৩০০ প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। মিশনের সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা খলিলুর রহমান আল- মাদানী বলেনঃ যে ইমামদের নেতৃত্বে সালাত আদায় হয় সেই ইমামদের নেতৃত্বে সমাজের সকল কর্মকান্ড পরিচালিত হতে হবে। ইমাম সাহেবদেরকে সমাজের সকল কাজের নেতৃত্ব দিয়ে শিরক, বিদয়াত ও সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ গঠনের জন্য ইসলামী মূল্যে বোধের ভিত্তিতে নিরলস প্রচেষ্টা চালাতে হবে।
১৮ই এপ্রিল-2004, সোমবার
বাংলাদেশ মসজিদ মিশন যশোর জেলার উদ্দ্যেগে ২দিন ব্যাপি ১৪ ও ১৫ই এপিল ০৫ জেলার বাদশাহ ফয়সাল ইনষ্টিটিউট মিলনায়তনে ইমাম প্রশিক্ষণ, প্রতিনিধি সম্মেলন ও সেমিনার সম্পন্ন হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যশোর জেলা ও দায়রা জজ মোঃ মাহবুবুর রহমান, প্রধান আলোচক ছিলেন মসজিদ মিশনের কেন্দ্রীয় সভাপতি, ইসলামিক ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা যাইনুল আবেদীন, অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ মসজিদ মিশনের সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা মুহাম্মাদ খলিলুর রহমান আল মাদানী। বিভিন্ন বিষয়ের উপর গুরুত্ব পূর্ন বক্তব্য রাখেন- জয়েন্ট সেক্রেটারী মাওলানা আহমাদুল্লাহ, ইসলামী ব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট জনাব শামসুল হুদা, যশোরের পিপি এড. কাজী মুনিরুল হুদা, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী ভাষা ও সাহিত্যের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো: সাইফুল ইসলাম, অধ্যাপক তোহুর আহম্মদ হেলালী, মসজিদ মিশন জেলা সহ সভাপতি মাওলানা হাবীবুর রহমান, যশোর সিটি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ গোলাম মোস্তফা, মাওলানা একে এম আব্দুল মজিদ, মাওঃ ইকবাল হোসেন, মাওঃ বুরহান উদ্দিন, মাওঃ আলা উদ্দিন প্রমূখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন যশোর জেলা সভাপতি এ, টি, এম শোয়াঈব। মিশনের সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন- ইসলাম একটি পূনার্ঙ্গ জীবন বিধান। দ্বীন প্রতিষ্ঠার কাজ ফরজ এটা এদেশের ইমাম সাহেবেগন ভাল জানেন। এজন্যে এর গুরুত্ব নিজেরা উপলদ্ধি করেছেন। তাই তাদের এ দ্বীন বাস্তবায়নের জন্য সমাজের সর্বস্তরের লোকদের নিকট দাওয়াত পৌঁছাতে হবে। ইমামদের এ ব্যাপারে বলিষ্ঠ ভূমিকা পালন করতে হবে। ইসলাম ও মুসলমানদের উপর মিথ্যা অপবাদ দিয়ে ইসলামকে সন্ত্রাসী ও মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে প্রচার করা হচ্ছে এই সব ষড়যন্ত্রের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে সাথে সাথে কুরআন হাদিসের ভিত্তিতে এসবের মোকাবেলা করতে হবে। সকল ইমামকে সমাজের সকল কর্ম- কান্ড পরিচালনা করার মত যোগ্যত্য অর্জন করতে হবে। দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্যে নিজেদেরকে অগ্রনী ভূমিকা ও সর্বোচ্চকোরবানী পেশ করতে হবে।
যশোরের জেলা ও দায়রা জর্জ বলেনঃ ইমামগন ধর্মীয় নেতা তাদেরকে সমাজের সকল ক্ষেত্রে সঠিক ভূমিকা রাখতে হবে। প্রশিক্ষন শেষে প্রশিক্ষনপ্রাপ্ত ইমামদের মাঝে সনদ ও পুরুস্কার বিতরন করা হয়। প্রতিনিধি সম্মেলনে যশোর জেলার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আগত প্রায় ৩০০ প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন। মিশনের সেক্রেটারী জেনারেল মাওলানা খলিলুর রহমান আল- মাদানী বলেনঃ যে ইমামদের নেতৃত্বে সালাত আদায় হয় সেই ইমামদের নেতৃত্বে সমাজের সকল কর্মকান্ড পরিচালিত হতে হবে। ইমাম সাহেবদেরকে সমাজের সকল কাজের নেতৃত্ব দিয়ে শিরক, বিদয়াত ও সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ গঠনের জন্য ইসলামী মূল্যে বোধের ভিত্তিতে নিরলস প্রচেষ্টা চালাতে হবে।